Subscribe Us

Header Ads

MIRAN'S IT তে আপনাকে স্বাগতম।

পড়াশোনা বিশিষ্ট্য বিভিন্ন পোস্ট পেতে আমাদের সাথে থাকুন।

গ্যাসের গতিতত্ত্ব কাকে বলে এবং গ্যাসের গতিতত্ত্বের স্বীকার্যগুলো লিখ।



গ্যাসের গতিতত্ত্বঃ গ্যাসসমূহের সাধারণ ভৌত ধর্মসমূহ ব্যাখ্যা করার জন্য 
বিভিন্ন বিজ্ঞানী বিভিন্ন মতবাদ ব্যক্ত করেন।
তন্মধ্যে যে ধারণা সমূহ গৃহীত হয়েছে,তাদের সমষ্টিগত রুপকে গ্যাসের গতিতত্ত্ব 
বলা হয়।

স্বীকার্য সমূহঃ গ্যাসের গতিতত্ত্বের স্বীকার্য সমূহকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
যথা-
১. আণবিক স্বীকার্য।
২. গতীয় স্বীকার্য।



১. আণবিক স্বীকার্যঃ


(ক) প্রত্যেক গ্যাস অণু নামক অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত।
(খ) একই গ্যাসের অণুগুলোর ভর ও আকৃতি অভিন্ন কিন্তু বিভিন্ন গ্যাসের অণু গুলোর 
ভর ও আকৃতি বিভিন্ন।
(গ) গ্যাসের অণুসমূহের মোট আয়তন গ্যাস ধারের আয়তনের তুলনায় অতি নগণ্য।
(ঘ) গ্যাসের অণু গাণিতিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিন্দুর ন্যায়।
(ঙ) গ্যাসের প্রেষণমাত্রা উচ্চ।

২. গতীয় স্বীকার্যঃ

(ক) গ্যাসের অণুগুলো বিরামহীন ভাবে প্রচন্ড বেগে বিভিন্ন দিকে ভ্রমণ করে।
(খ) গ্যাসের অণুসমূহ নিজেদের মধ্যে এবং অণু ও গ্যাসাধারের দেয়ালের মধ্যে কোনো 
আকর্ষণ ও বিকর্ষণ নেই।
(গ) প্রতিটি আণবিক সংঘর্ষই স্থিতিস্থাপক। সুতরাং পারমাণবিক সংঘর্ষের ফলে 
অণুগুলোর শক্তি আদৌ নষ্ট হয় না।
(ঘ) প্রতি একক সময়ে প্রতি একক ক্ষেত্রফলে ধারকের দেওয়ালের সাথে গতিশীল অণুর 
সংঘর্ষের কারণে গ্যাসীয় অবস্থার সৃষ্টি হয়।
(ঙ) গ্যাসাণুর গতিবেগ ও গড় গতিশক্তি এর কেলভিন তাপমাত্রার সমানুপাতিক।



গ্যাসের গতিতত্ত্বঃ গ্যাসসমূহের সাধারণ ভৌত ধর্মসমূহ ব্যাখ্যা করার জন্য 
বিভিন্ন বিজ্ঞানী বিভিন্ন মতবাদ ব্যক্ত করেন।
তন্মধ্যে যে ধারণা সমূহ গৃহীত হয়েছে,তাদের সমষ্টিগত রুপকে গ্যাসের গতিতত্ত্ব 
বলা হয়।

স্বীকার্য সমূহঃ গ্যাসের গতিতত্ত্বের স্বীকার্য সমূহকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
যথা-
১. আণবিক স্বীকার্য।
২. গতীয় স্বীকার্য।

১. আণবিক স্বীকার্যঃ

(ক) প্রত্যেক গ্যাস অণু নামক অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত।
(খ) একই গ্যাসের অণুগুলোর ভর ও আকৃতি অভিন্ন কিন্তু বিভিন্ন গ্যাসের অণু গুলোর 
ভর ও আকৃতি বিভিন্ন।
(গ) গ্যাসের অণুসমূহের মোট আয়তন গ্যাস ধারের আয়তনের তুলনায় অতি নগণ্য।
(ঘ) গ্যাসের অণু গাণিতিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিন্দুর ন্যায়।
(ঙ) গ্যাসের প্রেষণমাত্রা উচ্চ।

২. গতীয় স্বীকার্যঃ

(ক) গ্যাসের অণুগুলো বিরামহীন ভাবে প্রচন্ড বেগে বিভিন্ন দিকে ভ্রমণ করে।
(খ) গ্যাসের অণুসমূহ নিজেদের মধ্যে এবং অণু ও গ্যাসাধারের দেয়ালের মধ্যে কোনো 
আকর্ষণ ও বিকর্ষণ নেই।
(গ) প্রতিটি আণবিক সংঘর্ষই স্থিতিস্থাপক। সুতরাং পারমাণবিক সংঘর্ষের ফলে 
অণুগুলোর শক্তি আদৌ নষ্ট হয় না।
(ঘ) প্রতি একক সময়ে প্রতি একক ক্ষেত্রফলে ধারকের দেওয়ালের সাথে গতিশীল অণুর 
সংঘর্ষের কারণে গ্যাসীয় অবস্থার সৃষ্টি হয়।
(ঙ) গ্যাসাণুর গতিবেগ ও গড় গতিশক্তি এর কেলভিন তাপমাত্রার সমানুপাতিক।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ

  1. যদি প্রশ্নে গ্যাসের গতিতত্ত্বের স্বীকার্য ব্যাখ্যা করতে বলা হয় তাহলে কি আনবিক স্বীকার্য এবং গতিয় স্বীকার্য দুইটাই লেখতে হবে?

    উত্তরমুছুন