সাধারণ মানুষের ভাষায় যা কিছু সম্পদ,একজন অর্থনীতিবিদের কাছে সে সবকিছু সম্পদ
নয়।অর্থনীতির ভাষায় সেসব জিনিস বা দ্রব্যকে সম্পদ বলা হয় যা পেতে চাইলে অর্থ
ব্যয় করতে হয়। যেমন -আসবাবপত্র, টিভি।শিক্ষক যেহেতু টাকার বিনিময়ে পাঠদান করে
থাকে তাই শিক্ষকের পাঠদান ও সম্পদের আওতাধীন।
কোনো জিনিসকে অর্থনীতির হিসেবে সম্পদ বলতে হলে তার ৪ টি বৈশিষ্ট্য থাকা আবশ্যক।
নয়।অর্থনীতির ভাষায় সেসব জিনিস বা দ্রব্যকে সম্পদ বলা হয় যা পেতে চাইলে অর্থ
ব্যয় করতে হয়। যেমন -আসবাবপত্র, টিভি।শিক্ষক যেহেতু টাকার বিনিময়ে পাঠদান করে
থাকে তাই শিক্ষকের পাঠদান ও সম্পদের আওতাধীন।
কোনো জিনিসকে অর্থনীতির হিসেবে সম্পদ বলতে হলে তার ৪ টি বৈশিষ্ট্য থাকা আবশ্যক।
সম্পদের বৈশিষ্ট্যঃ
১.উপযোগঃ বস্তুর উপযোগ অর্থাৎ মানুষের অভাব মেটানোর ক্ষমতা থাকতে হবে।
২.অপ্রাচুর্যতাঃ সম্পদ হতে হলে কোনো দ্রব্যের পরিমাণ ও যোগান সীমিত হতে হবে।
নদীর পানি,বাতাস,সূর্যের আলো সম্পদ নয়।
৩.হস্তান্তরযোগ্যঃ দ্রব্যের মালিকানার বদল বা পরিবর্তন হওয়াকে
হস্তান্তরযোগ্যতা বলে।
৪.বাহ্যিকতাঃ অভ্যন্তরীণ কোনো মেধা বা গুণকে সম্পদ বলা যায় না।সম্পদ হতে হলে
তার বাহ্যিকতা থাকতে হবে।
২.অপ্রাচুর্যতাঃ সম্পদ হতে হলে কোনো দ্রব্যের পরিমাণ ও যোগান সীমিত হতে হবে।
নদীর পানি,বাতাস,সূর্যের আলো সম্পদ নয়।
৩.হস্তান্তরযোগ্যঃ দ্রব্যের মালিকানার বদল বা পরিবর্তন হওয়াকে
হস্তান্তরযোগ্যতা বলে।
৪.বাহ্যিকতাঃ অভ্যন্তরীণ কোনো মেধা বা গুণকে সম্পদ বলা যায় না।সম্পদ হতে হলে
তার বাহ্যিকতা থাকতে হবে।
0 মন্তব্যসমূহ